নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার কোটাকোল ইউনিয়নের তেলকাড়া গ্রামের ইউ পি সদস্য নান্টুর নামে চাঁদাবাজীর অভিযোগ দিয়েছে সাব ঠিকাদার শাহজান। কিন্তু ইউপি সদস্য অস্বীকার করলেন চাঁদা চাওয়ার বিষয় টা।
অভিযোগ সুত্রে জানা যায় পা,বা,স,স ( এলজিইডি) কর্তৃক মাইগ্রাম পানি ব্যাবস্হাপনা সমবায় সমিতির একটি সরকারি ভবন বরাদ্দ পাই এবং টেন্ডারের মাধ্যমে কাজ পায় লিটন এন্টারপ্রাইজ। কিন্ত লিটন এন্টারপ্রাইজ এর স্বত্বাধিকারী কাজটি তেলকাড়া গ্রামের মিজানুর নামে এক ব্যাক্তির নিকট বিক্রি করে দেয়।
সাব ঠিকাদার শাহজান তার সাইডে কাজ করতে থাকলে গত ২১ মে তেলকাড়া গ্রামের মেম্বার নান্টু সহ ৩/৪ জন মিলে ১ লাখ টাকা চাদা দাবী করেন সাব ঠিকাদারের কাছে এমনটা অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এই ঘটনায় অভিযুক্ত ইউপি সদস্য নান্টু সিকদারের সাথে কথা হলে তিনি বলেন শাজাহানের সাথে আমার বন্ধুত্ব সম্পর্ক আমি কিছু টাকা সাহাজান এর কাছে পাবো টাকা চাইলে সে আমাকে এক হাজার ইট বিক্রি করে নিতে বলেন।
তাছাড়া গ্রামের একটি মহল আমাকে ফাঁসানোর জন্য শাজাহানকে ইন্দোন দিচ্ছে। আমি শাজাহানের কাছে কোন চাঁদা চাই নাই।
নান্টু আরও বলেন আমি টাকা চাইলে সাহাজান আমাকে বলেন ১হাজার ইট বিক্রি করে টাকা নিতে আমি তার কথা মতো একই গ্রামের শহিদুল এর নিকট ইট বিক্রি করি,শহিদুল এর থেকে এখনও কোনো টাকা নি নাই, আর বিষয় টা এখন লোক জানা জানি হয়ে যাওয়ায় আমাকে ফাঁসানো হচ্ছে।
অভিযোগ পেয়ে পুলিশ সরজমিনে গিয়ে শহিদুল এর বাড়িতে ৩শত ৩৩ পিচ ইট পায়,তখন ইট গুলো থানা পুলিশ কাজের সাইডে পাঠিয়ে দেন। এবং শহিদুল কে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে আসেন।
শহিদুল সাংবাদিকদের বলেন আমি ইট নান্টুর থেকে কিনেছি,
এঘটনায় লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ আবু হেনা মিলন এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে সত্য উদঘাটন করে আইনগত ব্যবস্হা নিবো।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।